• slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
  • slider image
মেনু নির্বাচন করুন

Belkuchi Pourashava | বেলকুচি পৌরসভা, সিরাজগঞ্জ

বেলকুচির নামকরণ এবং এরইতিহাস নিয়ে এপর্যন্ততেমন কোন তথ্যঅনুসন্ধান ও একটিপূর্নাঙ্গ ইতিহাস এখনও রচিত হয়নি।বিচ্ছিন্ন ভাবে কিছুকিছু তথ্য বিভিন্নপত্র পত্রিকা ওসাময়িকীতে যা প্রকাশিতহয়েছে তারই উপরনির্ভর করে বেলকুচিরনাম করণ এবংএর সংক্ষিপ্ত ইতিহাসনিম্নে উপস্থাপন করাহল। সিরাজগঞ্জ মহকুমারপরে জেলা হিসাবেআত্মপ্রকাশ করার বহুপূর্বেই বেলকুচি ছিলএকটি প্রসিদ্ধ নদীবন্দর।১৭৭৮/৭৯ খ্রীষ্টাব্দে একজন বৃটিশ নাগরিকমেজর রেনেল এইঅঞ্চলের যে মানচিত্রতৈরী করেন তাতেবর্তমান সিরাজগঞ্জে কোননাম বা অস্তিত্বছিলনা বলে জানাযায়।তবে বেলকুচির নামটিঔ মানচিত্রে ছিল।আফজাল মাহমুদ নামকএকজন বুজর্গ ব্যক্তিরস্মৃতি বিজরিত বেলকুচিসেই সময়ে ছিলসিরাজ আলী চৌধুরীরজমিদারীর রাজধানী।১৭৮৭ খ্রীষ্টাব্দে উক্ত সিরাজ আলীচৌধরী “বড় বাজু”পরগনার সাত আনাঅংশ খরিদ করেনিজ নামে “সিরাজগঞ্জজমিদারী” স্থাপন করেছিলেনএবং সেই সিরাজগঞ্জজমিদারীর রাজধানী ছিলএই “বেলকুচি” ।যমুনা নদীর করালগ্রাসে সেই তৎকালীনশানশওকত পূর্ন সেইবেলকুচির রাজধানী নদীগর্ভে বিলীন হয়েগেলে বর্তমান সিরাজগঞ্জশহরের আত্ম প্রকাশঘটে। ১৯২১ সালেশাহজাদপুর,উল্লাপাড়া ওসিরাজগঞ্জ থানা থেকেমোট ১০৮টি মৌজানিয়ে বেলকুচি থানাপ্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতেস্থানীয় সরকার অধ্যাদেশ১৯৮২ অনুযায়ী ১৯৮৩সালে বেলকুচি থানাকেউপজেলায় উন্নিত করাহয়।

বেলকুচি পৌরসভার শিল্প ও বাণিজ্য

বেলকুচি পৌরসভায় শিল্প ও বাণিজ্য প্রশার ঘটছে। বিশিক শিল্প নগরী বেলকুচি পৌরসভায় একটি লাভজনক শিল্প প্রতিষ্ঠান হিসাবে পরিচিতি লাভ করেছে। এখানে প্রতিনিয়ত শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠছে। সরকার পৃষ্টপোষকতা করলে এটি আরও জেলার অর্থনৈতিক উন্নয়নে ভুমিকা পালন করবে।

                              বেলকুচির পৌরসভা, সিরাজগঞ্জ
                                        সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

 

বেলকুচির নাম করণঃ
বেলকুচির নামকরণনিয়ে যা কিছুতথ্য এ পর্যন্তপাওয়া গেছে তাতেবলা হয়েছে। আফজালমাহমুদ নামক একবুজর্গ ধর্মাত্মা সাধকএখানে ঐ সময়“কচি বেলের শুকনাকুচির শরবত” দিয়েসর্বপ্রথম রোগীদের চিকিৎসাপ্রদান করতেন। তারইসুবাদে এই এলাকারনাম হয় “বেলকুচি অন্য আরও একটি কথারয়েছে বৃটিশ সেটেলমেন্টঅফিসার মিঃ বেলকিসএই অঞ্চলে ঐসময় একটি ক্যাম্পতৈরী করেছিলেন যারসুবাদে এই এলাকারনাম হয়েছে বেলকুচি।

বেলকুচির ইতিহাসঃ

বেলকুচির নামকরণ এবং এরইতিহাস নিয়ে এপর্যন্ততেমন কোন তথ্যঅনুসন্ধান ও একটিপূর্নাঙ্গ ইতিহাস এখনও রচিত হয়নি।বিচ্ছিন্ন ভাবে কিছুকিছু তথ্য বিভিন্নপত্র পত্রিকা ওসাময়িকীতে যা প্রকাশিতহয়েছে তারই উপরনির্ভর করে বেলকুচিরনাম করণ এবংএর সংক্ষিপ্ত ইতিহাসনিম্নে উপস্থাপন করাহল।                           সিরাজগঞ্জ মহকুমারপরে জেলা হিসাবেআত্মপ্রকাশ করার বহুপূর্বেই বেলকুচি ছিলএকটি প্রসিদ্ধ নদীবন্দর।১৭৭৮/৭৯ খ্রীষ্টাব্দে একজন বৃটিশ নাগরিকমেজর রেনেল এইঅঞ্চলের যে মানচিত্রতৈরী করেন তাতেবর্তমান সিরাজগঞ্জে কোননাম বা অস্তিত্বছিলনা বলে জানাযায়।তবে বেলকুচির নামটিঔ মানচিত্রে ছিল।আফজাল মাহমুদ নামকএকজন বুজর্গ ব্যক্তিরস্মৃতি বিজরিত বেলকুচিসেই সময়ে ছিলসিরাজ আলী চৌধুরীরজমিদারীর রাজধানী।১৭৮৭ খ্রীষ্টাব্দে উক্ত সিরাজ আলীচৌধরী “বড় বাজু”পরগনার সাত আনাঅংশ খরিদ করেনিজ নামে “সিরাজগঞ্জজমিদারী” স্থাপন করেছিলেনএবং সেই সিরাজগঞ্জজমিদারীর রাজধানী ছিলএই “বেলকুচি” ।যমুনা নদীর করালগ্রাসে সেই তৎকালীনশানশওকত পূর্ন সেইবেলকুচির রাজধানী নদীগর্ভে বিলীন হয়েগেলে বর্তমান সিরাজগঞ্জশহরের আত্ম প্রকাশঘটে। ১৯২১ সালেশাহজাদপুর,উল্লাপাড়া ওসিরাজগঞ্জ থানা থেকেমোট ১০৮টি মৌজানিয়ে বেলকুচি থানাপ্রতিষ্ঠিত হয়। পরবর্তীতেস্থানীয় সরকার অধ্যাদেশ১৯৮২ অনুযায়ী ১৯৮৩সালে বেলকুচি থানাকেউপজেলায় উন্নিত করাহয়।

বেলকুচি পৌরসভাঃ

বেলকুচি উপজেলা০৬টি ইউনিয়নের মধ্যথেকে ০৪টি ইউনিয়ন(১) বেলকুচি (২)ভাঙ্গাবাড়ী (৩) রাজাপুর(৪) দৌলতপুরইউনিয়নের অংশ বিশেষ১৯.৩০ বর্গকিলোমিটার আয়তন এবং১৭টি মহল্লা নিয়ে২০০৪ সালের ৩০জুন বেলকুচি পৌরসভাস্থাপিত হয়। প্রথমেএটি “গ” শ্রেণীথাকলেও  এর সন্তোষজনক কার্যক্রম এবংঅত্র এলাকার মাননীয়সংসদ সদস্য এবংমৎস্য ও প্রাণীসম্পদ মন্ত্রী  জনাব আলহাজআব্দুল লতিফ বিশ্বাসসাহেবের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়২০১১ সালের ২৫জুলাই পৌরসভাটি “খ”শ্রেণীতে উন্নিত হয়েছে।

পৌরসভার ওয়ার্ডসংখ্যা ০৯টি।

মহল্লার সংখ্যা১৭টি।

মহল্লা সমূহেরনাম-

১নং ওয়ার্ড-সূবর্ণসাড়া,বয়ড়াবাড়ী,বেড়াখারুয়া।

২নং ওয়ার্ড-ক্ষিদ্রমাটিয়া,দেলুয়া,সোহাগপুর,বাংগুয়া,রতনকান্দি।

৩নং ওয়ার্ড-চালা।

৪নং ওয়ার্ড-চরচালা,জিধুরী।

৫নং ওয়ার্ড-গাড়ামাসী।

৬নং ওয়ার্ড-চন্দনগাঁতী।

৭নং ওয়াড-মুকুন্দগাঁতী।

৮নং ওয়াড-শেরনগর।

৯নং ওয়ার্ড-শেরনগর,কামারপাড়া।